একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতা মীর কাসেম আলীর ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়েছে।
শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে মীর কাসেম আলীর ফাঁসি কার্যকর করা হয়। ১০টা ৪০ মিনিটের দিকে কাসেম আলীর দেহ ফাঁসির মঞ্চ থেকে নামানো হয়।
মীর কাসেমের ইচ্ছে অনুযায়ী তাঁর মরদেহ মানিকগঞ্জে পাঠানো হচ্ছে ।
Read More News
শনিবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে জানাজা শেষে লাশ দাফন করা হয়। মীর কাসেমের জানাজায় অংশ নেন মোট ৪৫ জন। এর মধ্যে ৪১ জনই তাঁর পরিবারের সদস্য, বাকি চারজন কবর খোঁড়ার কাজ শেষে জানাজায় অংশ নেন।
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার চালা গ্রামে মীর কাসেম আলীর নিজ গ্রামের বাড়ির মসজিদের পাশে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়েছে। এর আগে চালা গ্রামে মীর কাসেমের প্রতিষ্ঠিত মসজিদ প্রাঙ্গণসহ আশপাশে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়।
মীর কাসেম জামায়াত নেতাদের মধ্যে পঞ্চম, যার মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসির রায় কার্যকর করা হয়েছে।