কোটা বাতিলের সুপারিশ মন্ত্রিসভায় অনুমোদন হলেও এটি নিয়ে এখনই কোন বক্তব্য দিবে না বলে জানিয়েছে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
আহবায়ক হাসান আল মামুন বলেন, আমরা কোটা বাতিল না, সংস্কার চেয়েছিলাম। কিন্তু সরকার কোটা বাতিল করেছে। আর এ আন্দোলন আমাদের একার না, দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। তাই আমরা তাদের মতামত গ্রহণের পর কোটা বাতিল ইস্যুতে আমাদের বক্তব্য দিবো। এখনই এ বিষয়ে আমরা কেন্দ্রীয় কমিটি কোন ধরণের বক্তব্য রাখতে চাচ্ছি না।
উল্লেখ্য, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে গত ফেব্রুয়ারি থেকে আন্দোলন করে আসছে সাধারণ শিক্ষার্থী ও চাকরি প্রত্যাশীরা। তীব্র আন্দোলনের এক পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী সংসদে দাঁড়িয়ে কোটা বাতিলের ঘোষণা দেন।
Read More News
কিন্ত প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা সাড়ে তিন মাস অতিবাহিত হওয়ার পরও কোটা বাতিল বা সংস্কার বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত গৃহীত না হওয়ায় ফের আন্দোলন শুরু করে আন্দোলনকারীরা।
এসময় আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হয় শাসকদলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ। এক পর্যায়ে আন্দোলন তীব্রতর হলে সরকার কোটা পর্যালোচনা কমিটি গঠন করে। কমিটির দেয়া সুপারিশের ভিত্তিতে গতকাল কোটা বাতিল বলে মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয়।