জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে ইউনেস্কো বৈশ্বিক ঐতিহ্যের তালিকা বা মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টারে অর্ন্তভুক্ত করার স্বীকৃতির উদযাপনে আনন্দ শোভাযাত্রা নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
শনিবার বেলা ১২টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে সুদীর্ঘ এ আনন্দ শোভাযাত্রা।
এর আগে সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধুর ছবি, নানা রঙের ব্যানার, ফেস্টুনসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সমবেত হন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাদের সঙ্গে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষও এ আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নিয়েছেন।
প্রধান অতিথি হিসেবে বিকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাষণ দিবেন। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের পর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিকাল ৫টায় মনোজ্ঞ লেজার শোর আয়োজন করা হয়েছে।
Read More News
শুধু রাজধানীতেই নয়, সারাদেশের সব জেলা ও উপজেলায় অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হবে। বিদেশে বাংলাদেশের মিশনগুলোতে একই ধরণের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
গত ৩১ অক্টোবর ফ্রান্সের প্যারিসে সংস্থাটির সদর দপ্তরে দীর্ঘ বৈঠকের পর মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড কর্মসূচির আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা কমিটি (আইএসি) বৈশ্বিক ঐতিহ্যের তালিকা বা মেমোরি অব দ্য ওয়ার্ল্ড ইন্টারন্যাশনাল রেজিস্টার-এ বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণকে অর্ন্তভুক্ত করে।